Realme C85 4G রিভিউ: বাজেট রেঞ্জের মধ্যে সেরা স্মার্টফোন
Realme C85 4G রিভিউ: বাজেট রেঞ্জের মধ্যে সেরা স্মার্টফোন
দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে বাংলাদেশের বাজারে চলে এলো নতুন আরেকটি বাজেট রেঞ্জের মধ্যে সেরা স্মার্টফোন Realme C85 4G। ফোনটি আধুনিক ডিজাইন, বড় ডিসপ্লে এবং সহজ ব্যবহারযোগ্য ইন্টারফেস নিয়ে তৈরি, যা প্রথমবার স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ সুবিধাজনক হবে। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য ফোনটিতে যুক্ত করা হয়েছে শক্তিশালী 7000mAh ব্যাটারি।
Realme C85 4G স্মার্টফোনে 144Hz রিফ্রেশ রেট সমর্থিত 6.8 ইঞ্চির IPS LCD ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে IP69K রেটিং। এটি শুধু ডুবন্ত পানি নয়, বরং গরম পানি এবং স্টিম ক্লিনিংয়ের মতো কঠোর পরিস্থিতি থেকেও ফোনকে রক্ষা করতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক Realme C85 4G ফোনটির পারফরম্যান্স এবং দাম নিয়ে সম্পূর্ণ রিভিউ।
ডিজাইন এবং বিল্ড কোয়ালিটি
Realme C85 4G স্মার্টফোনের উচ্চতা 166.18 মিমি, প্রস্থ 78.03 মিমি এবং থিকনেস 8.38 মিমি। ফোনটির ওজন 212 গ্রাম হলেও পর্যাপ্ত পরিমান ভারসাম্য রাখা হয়েছে। ফোনের ডিজাইন খুবই আধুনিক ও স্টাইলিশ। ফোনটি হাতে ধরলে একেবারে কমপ্যাক্ট অনুভূতি দেয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করলেও পারফরম্যান্স নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফোনের বডি টেকসই মেটাল-লুক দিয়ে তৈরি, ফলে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করার সময় ছোট ধাক্কা লাগলেও তা সহজেই সামলে নিতে পারে। তবে ফোনের ব্যাটারি খুবই বড় হওয়ায় স্বাভাবিক ফোনের তুলনায় একটু মোটা ও ভারী মনে হতে পারে। ফলে এক হাতে ধরে লম্বা সময় ব্যবহার করলে কিছু ব্যবহারকারী অসুবিধা ফিল করতে পারে।

ফোনের বিল্ড কোয়ালিটিও অনেক ভালো, এর ব্যাক প্যানেলে লাইট প্রতিফলিত হলে একটি সাবলীল টেক্সচার দেখা যায়, যা দেখতে কেবল সুন্দরই নয়, আঙুলের ছাপও কম ধরে। এছাড়া বেজেলগুলোও পাতলা রাখা হয়েছে, ফলে এতে বড় স্ক্রিনের অনুভূতি পাওয়া যায় এবং ভিডিও, গেম অথবা ব্রাউজিং করার সময় ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্স আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। তবে 6.8-ইঞ্চি স্ক্রিনের কারণে ফোনের বডি অনেক বড়, তাই ফিল একটু বেশি হতে পারে, বিশেষ করে যারা ছোট বা কম ভারী ফোন পছন্দ করেন তাদের জন্য ফোনটি বিরক্তিকর লাগতে পারে।
ফোনটির আরেকটি শক্তিশালী ফিচার হলো আইপি রেটিং। এতে রয়েছে IP66/68/69K রেটিং, যার ফলে ফোনটি সর্বোচ্চ 30 মিনিট পর্যন্ত পানির নিচে ব্যবহারের সুবিধা নিশ্চিত করবে এবং উচ্চ চাপ আর তাপমাত্রার স্প্রে ও সহ্য করতে সক্ষম। ফোনটি স্টাইল এবং টেকসই ব্যবহারের মধ্যে চমৎকার ভারসাম্য রাখে। দেখতে আধুনিক, হাতে ধরা আর ব্যবহার করা সহজ। এর শক্ত গঠন দৈনন্দিন ব্যবহারেও ভালো সুরক্ষা দেয়।
তাই যারা বাইরে বেশি চলাফেরা করেন বা ফোনে একটু বেশি নিরাপত্তা চান, তাদের জন্য এটি বেশ নির্ভরযোগ্য একটি স্মার্টফোন। সব মিলিয়ে Realme C85 4G স্মার্টফোনের ডিজাইন এবং বিল্ড কোয়ালিটি বাজেট রেঞ্জ ফোনের মধ্যে অনেক উপরে, ফলে এটি ব্যবহারকারীর চোখে ভালো লাগবে এবং দৈনন্দিন ব্যবহারে স্থায়িত্বও নিশ্চিত করবে।
ডিসপ্লে
Realme C85 4G ফোনে 6.8 ইঞ্চির IPS LCD ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে, যা ভিডিও দেখা, গেমিং বা ওয়েব সার্ফিংয়ের জন্য অনেক বড় স্ক্রিন জায়গা পাওয়া যায়। বড় স্ক্রিনের ফলে ছবি-ভিডিওর ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা আরও আকর্ষণীয় হয়। ডিসপ্লেটি সর্বোচ্চ 144Hz রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে। তাই স্ক্রিনে স্ক্রল করা, গেম খেলা বা যেকোনো অ্যানিমেশন আগের থেকে আরও মসৃণ, স্পষ্ট এবং দ্রুত মনে হয়। বাজেট রেঞ্জের এই ফোনে এত উচ্চ রিফ্রেশ রেট পাওয়া অনেক বড় একটি সুবিধা।

ফোনের ডিসপ্লেটি সর্বোচ্চ 1200 nits পিক ব্রাইটনেস পর্যন্ত উজ্জ্বলতা পৌঁছাতে পারে, ফলে বাইরে বা শক্ত সূর্যালোকের নিচে স্ক্রিন দেখা সহজ হয় এবং রোদে ভিডিও বা ওয়েব পেজ আরও দৃশ্যমান থাকে। ডিসপ্লের স্ক্রিন টু বডির রেশিও 90.4%- এর মতো থাকার ফলে ফ্রেম কম ও ভিস্যুয়াল জায়গা বেশি। এই ডিজাইন ফোনকে আধুনিক লুক দেয় এবং ভিউয়িং অভিজ্ঞতাও আরো উন্নত করে।
যদিও ফোনের স্ক্রিন অনেক বড় কিন্তু এর রেজোলিউশন HD+ মাত্র (720×1570 পিক্সেল)। ফোনটিতে পিক্সেল ঘনত্ব কম থাকায় হাই-রেজ্যুলেশন কনটেন্ট বা পাঠ্য কিছুটা কম তীক্ষ্ণ মনে হতে পারে। এছাড়া LCD ডিসপ্লে OLED/AMOLED প্যানেলের মতো গভীর ব্ল্যাক বা সম্পূর্ণ কনট্রাস্ট প্রদান করতে পারে না। তাই সিনেমা এবং গেমিংয়ে সময় রঙের উজ্জ্বলতা বা গভীরতা কিছুটা কম হয়। সাথে পিক্সেল ডেনসিটি কম মাত্র 254ppi, ফলে খুব কাছ থেকে দেখলে আইকন/টেক্সট কিছুটা কোষ্ঠাকৃতি বা কম ধারালো মনে হতে পারে।
ক্যামেরা
Realme C85 4G স্মার্টফোনের রেয়ারে একটি 50 মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। যেখানে LED ফ্ল্যাশ, HDR এবং বিভিন্ন শুটিং মোড সাপোর্ট করে। এই ক্যামেরাটি সম্পূর্ণ ডিটেইল ও রঙ অনুপাতে ভালো ছবি তুলতে পারে। ক্যামেরাতে HDR রয়েছে, যা আলো‑ছায়ার ভারসাম্য ঠিক রেখে ছবি তুলতে সাহায্য করে। ক্যামেরার সাথে যুক্ত আছে বিভিন্ন মোড যেমন প্যানোরামা, পোর্ট্রেট, স্লো‑মোশন, টাইম‑ল্যাপস ইত্যাদি। যার মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও আরো আকর্ষণীয় করা যায়।
ভিডিও রেকর্ড করার সময় এই ফোনে 1080p@30fps পর্যন্ত ভিডিও নিতে পারে, যা দৈনন্দিন ভিডিও শেয়ার করা বা স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য যথেষ্ট। সাধারণ ভিডিওগ্রাফির জন্য এই রেজোলিউশন ভালো। ফোনটিতে শুধুমাত্র একটি প্রাইমারি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। এতে নাই কোন আলট্রাওয়াইড বা ম্যাক্রো ক্যামেরা। তাই দুরের কোন বস্তুর ছবি তুললে খুব একটা স্পষ্ট দেখা যায়না। এছাড়া ক্যামেরাতে 4K ভিডিও রেজোলিউশন সমর্থন করে না, ফলে কোনো বিশেষ প্রো‑লেভেল বা খুব শার্প ভিডিও করা যায়না। আবার রাতে ছবি তুললে স্ট্যান্ডার্ড ওভারভিউ ঠিক থাকে, কিন্তু প্রিমিয়াম বা ভালো আলো‑পরিবেশের মত জায়গায় খুব একটা পরিষ্কার ছবি তোলা যায়না।

ফোনটির সামনে রয়েছে 8 মেগাপিক্সেল f/2.0 সেলফি ক্যামেরা। এই ক্যামেরা দিনে মোটামটি ভালো ভিডিওগ্রাফি করতে পারে। কারণ দিনে আলো থাকলে মুখের রঙ ও স্কিন টোন স্বাভাবিকভাবে ধরা যায় এবং ভিডিও রেকর্ডিং 1080p আর 30fps‑এ ঠিক থাকে। ফোনের সামনের ক্যামেরা সাধারণ ভিডিও কল, ভ্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া ক্লিপের জন্য যথেষ্টই বলে ধরা হয়।
এই ক্যামেরা দিয়ে রাতে বা কম আলোতে সেলফি ও ভিডিও তুলতে গেলে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ রাতে সাধারণ আলো থাকায় ভিডিওতে কিছুটা নোয়াইস, ব্লার বা কম ডিটেইল থাকে। আর ফ্লন্ট LED বা স্ক্রিন ফিল লাইট না থাকলে রাতে চেহারা অন্ধকার ভাব হয়ে যায় অর্থাৎ স্পষ্ট চেহারা হয়না, ফলে ভিডিও কিছুটা ডার্ক বা কম উজ্জ্বল মনে হতে পারে। এছাড়া সাধারণ আলোতে গম্ভীর নাইট শট তুলতে পারবেন ফোনের নাইট মোড ফিচার দিয়ে, তবে রাতে Pro‑লেভেল নাইট ভিডিও পারফরম্যান্স ভালো হবে না।
সফটওয়্যার ও পারফরম্যান্স
Realme C85 4G স্মার্টফোনটি Android 15 ভিত্তিক Realme UI 6.0 অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এটি নতুন এবং আরও সহজ ইউজার ইন্টারফেস দেয়, যার ফলে ফোনের মেনু, আইকন, নোটিফিকেশন, শর্টকাট, সেটিংস ইত্যাদি সহজে ব্যবহার করা যায় এবং UI‑তে কিছু নতুন ফিচার ও কাস্টমাইজেশন অপশন পাওয়া যায়। এই সফটওয়্যারটি তুলনামূলকভাবে দ্রুত ও মসৃণ অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে। বিশেষ করে সাধারণ কাজ যেমন ফোন কল করা, মেসেজ পাঠানো, ওয়েব ব্রাউজ করা বা সোশ্যাল অ্যাপে যাওয়ার সময় সবকিছু খুব সহজ ও মসৃণভাবে করা যায়।
পারফরম্যান্সের জন্য ফোনে Snapdragon 685 প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে, যার সাথে Adreno 610 GPU এবং 6GB আর 8GB র্যাম থাকে। এটি সাধারণ দৈনন্দিন কাজ যেমন সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করা, ভিডিও দেখা, ওয়েব সার্ফিং, এবং হালকা গেমিং-এর জন্য দারুন। এছাড়া Realme UI‑তে র্যাম বৃদ্ধি করার জন্য ডায়নামিক র্যাম এক্সপ্যানশন ফিচার থাকায় অতিরিক্ত ভার্চুয়াল র্যাম‑এর মাধ্যমে সাময়িকভাবে মাল্টিটাস্কিং‑এ কিছু সুবিধা পাওয়া যায়।

তবে Snapdragon 685 একটি মিড‑রেঞ্জ চিপসেট, তাই ভারী 3D গেম বা উচ্চ গ্রাফিক্সের কাজ করার জন্য এটি উন্নত পারফরম্যান্স দেয় না। অনেক সময় গেমের ফ্রেম‑রেট বা গ্রাফিক সেটিংস কমানো লাগতে পারে, যাতে গেমিং আরও মসৃণভাবে চলে। যদিও হালকা‑মাঝারি ব্যবহারে UI সাধারণত ঠিকই থাকে। কিন্তু ভারী মাল্টিটাস্কিং বা একসাথে অনেক অ্যাপ ব্যবহারের সময় সামান্য স্থির অনুভূত হতে পারে।
Realme UI 6.0‑এ কিছু অতিরিক্ত সফটওয়্যার ফিচার থাকে যেমন কাস্টমাইজেবল থিম, জেসচারের মাধ্যমে ন্যাভিগেশন, স্মার্ট সাইডবার, ডুয়াল অ্যাপ সাপোর্ট, ও গেম স্পেস। এই ফিচারগুলো ফোনের দৈনন্দিন ব্যবহার এবং ব্যবহারকারীকে নিজস্ব স্টাইলে UI সাজানোর সুবিধা দেয়।
সব মিলিয়ে বলা যায়, Realme C85 4G-এর সফটওয়্যার ও পারফরম্যান্স সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য যথেষ্ট ভালো। অ্যাপ চালানো, ভিডিও দেখা এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে ফোনটি মসৃণভাবে কাজ করে। তবে ভারী গেমিং বা হাই‑এন্ড পারফরম্যান্সের কাজের জন্য এটি খুব বেশি উপযুক্ত নয়।
ব্যাটারি লাইফ
Realme C85 4G স্মার্টফোনে একটি বিশাল 7000 mAh ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে। এই বড় ব্যাটারি ফোনকে দীর্ঘ সময় ব্যবহারের সুবিধা দেয়। সাধারণ ব্যবহার যেমন কল করা, মেসেজ পাঠানো, ওয়েব ব্রাউজিং করা বা সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাপ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ব্যাটারি সহজেই ২ দিনের মতো টিকে থাকে। আর স্ট্যান্ডবাই মোডে ব্যাটারির চার্জ ধীরে ধীরে কমে। ফোনে 45W ফাস্ট চার্জিং এর সুবিধাও আছে। তবে 7000 mAh ব্যাটারির জন্য এটি অতিরিক্ত শক্তিশালী ফাস্ট চার্জিং নয়। তাই ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ হতে কিছুটা বেশি সময় লাগতে পারে।

সব মিলে বলা যায়, Realme C85 4G ফোনের বড় ব্যাটারি দৈনন্দিন ব্যবহারে দীর্ঘস্থায়ী, আর ফাস্ট চার্জিং থাকায় প্রয়োজনীয় সময়ের মধ্যে ব্যাটারি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য অবস্থায় আনা যায়।
মূল্য
বাংলাদেশের বাজারে Realme C85 4G স্মার্টফোনটি মূলত দুটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যায়। ফোনের 6GB র্যাম+ 128GB স্টোরেজ মডেলটির দাম প্রায় ১৮,৯৯৯ টাকা এবং 8GB র্যাম এবং 128GB স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম প্রায় ২০,৯৯৯ টাকা। অফিসিয়াল দাম এবং বাজারের বর্তমান রেট অনুযায়ী এই ফোনটি মিড‑রেঞ্জ ক্যাটাগরিতে পড়ে।
সারাংশ
দাম অনুযায়ী, Realme C85 4G একটি ব্যবহারকারীর প্রয়োজন মেটানোর মতো স্মার্টফোন। এটি শুধুমাত্র দৈনন্দিন কাজের জন্য যথেষ্ট নয়, বরং ভালো ব্যাটারি, বড় ডিসপ্লে এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্সের সমন্বয়ও প্রদান করে। ফলে ফোনটি সাধারণ ব্যবহার থেকে শুরু করে ওয়েব ব্রাউজিং, সোশ্যাল মিডিয়া, হালকা গেমিং এবং ভিডিও স্ট্রিমিং পর্যন্ত নানা কাজের জন্য ব্যবহারযোগ্য। তবে ভারী কাজ এবং উচ্চ গ্রাফিক্সের গেমে খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স দেবে না।
তাই যেসব ব্যবহারকারী দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ চান এবং সীমিত বাজেটের মধ্যে মানসম্মত ফিচারসমৃদ্ধ ফোন খুঁজছেন, তাদের জন্য Realme C85 4G একটি আকর্ষণীয় ও ব্যবহারযোগ্য বিকল্প হিসেবে বিবেচিত। এই ফোনটি কেবল প্রয়োজনীয় ফিচারই দেয় না, বরং ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন জীবনকে আরও সুবিধাজনক ও মসৃণ করে তোলে।
সোর্স: এখানে ক্লিক করুন
Related Reviews
View More
৩০ হাজার টাকার ভিতর ৫ টি সেরা স্মার্টফোন
বর্তমান যুগে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। কাজ, বিনোদন, সামাজিক যো...
Honor 500 রিভিউ: মিড-রেঞ্জ বাজেটের সেরা স্মার্টফোন
চীনা কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি Honor ব্রান্ড এখন মিড-রেঞ্জ বাজারে আরো এগিয়ে যাচ্ছে। আগের ফোনগুল...
২০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা ৫ স্মার্টফোন, যেগুলো বাজেট বান্ধব হলেও উন্নত পারফরম্যান্স প্রদান করবে
স্মার্টফোন বাজারে ২০,০০০ টাকার নিচের বাজেটের মধ্যে ভালো মানের ডিভাইস পাওয়া খুবই সহজ হয়েছে। বিশেষ কর...